নিঃস্ব ও অফলের বার্ধক্যের জন্মদিন পালনের বিলাসিতার মত প্রেম এসে নীল বিড়ালের মত গ্যাঁট হয়ে বসল ব্যাবিলনের শূন্যদ্যানের বারান্দায় ।
পিসার হেলানে মিনারের চেয়ে অনেক বেশি হেলানো যৌবনের গ্রাফের স্বতাস্তচলগামিতাকে , এসো কাব্যে বাঁধি। কাছে গেলে তাজের আকার যেমন আকাশের গায়ে দানবের মতো ফুলে ফুলে বাড়ে …..
আমার আক্রোশে বাড়ে রাত। নিদ্রাহীন, এলানো ।
অনতিদূরের দোতলার ঘোরানো সিঁড়িঘরে জ্বলে তীব্রতা …. অথবা তিনতলার !!! কে জানে!
কতখানি তীব্র রাগ হলে ছাতিম ফুলের গন্ধের গায়ে কর্কের ছিপির কারুকার্য ওঠে ফুলে !!
নিম্ন চাপের জল লেগে কর্কের ফাঁক ফুটো বোঁজে ।
কেউ কি দূর দিয়ে ট্রেনের পাদানীর নোংরা খবরের কাগজের মত উড়ে উড়ে ডাকে খালি? পাশের পোস্টে ধাক্কা খায় ? চোখ উল্টে , ঘিলু ছেতড়ে ‘ ডাকে বার বার ডাকে ?।
হঠাৎ সেদিন সন্ধ্যায় বিফল এক মুদির ঝোলা নিয়ে টোটোর কোলে বসি । সুতীব্র ছাতিমের পথে সন্ধ্যের ভীষণ কাঁকর মনে করায়
কোথাও যাবার ছিল
আমার কোথাও যাবার ছিল
‘পড়ার দারোয়ানদের ফোন ঘাঁটা নিষেধ’
সন্ধ্যের গায়ে এসব বড় বড় করে লিখে যারা ঝুলিয়েছিল —
তাদের কোনো অভিজিৎ ফাঁসি দেয় না কেন!!!
আর কেন !!!! এবার মরি ।